225 বার পঠিত
আজ ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস। স্বাধীনতালাভের পর ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর থেকে তা কার্যকর হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। গত বছর সংবিধান প্রণয়নের সুবর্ণজয়ন্তীতে ৪ নভেম্বরকে ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। দিবসটি উপলক্ষে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে বেলা ১১টায় এক সেমিনারের আয়োজন করেছে।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। সেমিনারে সভাপতিত্ব করবেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। সংবিধান দিবস উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, ‘আমি আশা করি জাতীয় সংবিধান দিবস পালনের মাধ্যমে এ দেশের জনগণ সংবিধানে বিধৃত তাদের অধিকার ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হবে এবং রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগের সদস্যরা তাদের দায়িত্ব পালনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সংবিধানের বিধানাবলি সঠিকভাবে অনুসরণ করবে।’ প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদূরপ্রসারী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নিশ্চিতের লক্ষ্যে স্বাধীনতা লাভের অতি অল্প সময়ে সংবিধান প্রণয়ন বাঙালি জাতীয় জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্য।’